ব্লক মার্কেটে লেনদেন ৬৩ কোটি টাকার

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫৭টি কোম্পানির ৬৩ কোটি ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে চার কোম্পানির বড় লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে আল আরাফা ইসলামি ব্যাংকের। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ১৮ লাখ ২৪ টাকার।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বিডি ফাইন্যান্সের ১৬ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার, তৃতীয় সর্বোচ্চ এসিআই ফর্মুলার ৪ কোটি ৬১ লাখ ৯১ হাজার টাকার, চতুর্থ সর্বোচ্চ জেনেক্স ইনফোসিসের ৩ কোটি ৯৬ লাখ ৭ হাজার টাকার শেয়ার।

এছাড়া, এবি ব্যাংকের ১ কোটি ৩৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, কে এন্ড কিউয়ের ১ কোটি ৩৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, সিটি জেনারেল ইন্সুরেন্সের ১ কোটি ১২ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, পাওয়ার গ্রীডের ১ কোটি ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৯৭ লাখ ৭ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ব্যাংকের ৯১ লাখ ২০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলের ৯১ লাখ টাকার, ন্যাশনাল ফিড মিলের ৭৫ লাখ ৮১ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ৬৬ লাখ টাকার, বিকন ফার্মার ৬২ লাখ ৭৩ হাজার টাকার, ফার কেমিক্যালের ৬১ লাখ ৫ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৫৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং সিরামিকের ৪৮ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, সিঙ্গার বিডির ৪৫ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ৪৪ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্সুরেন্সের ৪৪ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, ড্রাগন সোয়েটারের ৪২ লাখ টাকার, ইবিএলএনআরবি মিউচুয়াল ফান্ডের ৪১ লাখ টাকার, সোনালী পেপারের ৩৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার, এসবিএসি ব্যাংকের ৩৮ লাখ ২৭ হাজার টাকার, এইচআর টেক্সটাইলের ৩৬ লাখ টাকার, সালভো কেমিক্যালের ২৮ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, শাহজিবাজার পাওয়ারের ২৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, জেনারেশন নেক্সটের ২৬ লাখ ৭০ হাজার টাকার, রিং সাইনের ২৬ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, ই-জেনারেশনের ২০ লাখ ৪০ হাজার টাকার, জিপিএইচ ইস্পাতের ১৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, মেঘনা পেট্রোলিয়ামের ১৪ লাখ ১১ হাজার টাকার, লাফার্জ হোলসিমের ১৩ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ওয়ান ব্যাংক লিমিটেডর ১৩ লাখ ৬০ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, আলহাজ টেক্সটাইলের ১৩ লাখ ১৪ হাজার টাকার, গ্রামীন টুর ১২ লাখ ২৪ হাজার টাকার, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেনের ১১ লাখ ৪০ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার সিরামিকের ১০ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, ইন্টান্যাশনাল লিজিংয়ের ১০ লাখ ১৭ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ১০ লাখ ৮ হাজার টাকার, ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ইসলামিক ফাইন্যান্সের ৮ লাখ ৯৭ হাজার টাকার, রেকিট বেনকিজারের ৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, অলিম্পিকের ৮ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, মোজাফফর হোসেনের ৮ লাখ ১৬ হাজার টাকার, এনালাইজ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, আলিফের ৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের ৬ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, সি-পার্লের ৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকার, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, ইন্ডেক্স এগ্রোর ৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ইফাদ অটোর ৫ লাখ ১৯ হাজার টাকার, মীর আক্তারের ৫ লাখ ১২ হাজার টাকার, যমুনা ব্যাংকের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।