ব্লক মার্কেটে লেনদেন ৮৮ কোটি টাকার

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ৫৬টি কোম্পানির ৮৮ কোটি ৭৫ লাখ ৮৪ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, ব্লক মার্কেটে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৫১ কোটি ৩৯ লাখ ৮ হাজার টাকার শেয়ার। কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ডেল্টা লাইফের ২৮ কোটি ৭৮ লাখ ৪১ হাজার টাকার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনাল হাউজিংয়ের হয়েছে ১২ কোটি ৪১ লাখ ৮২ হাজার টাকার। তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে এডিএন টেলিকমের ১০ কোটি ৮১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার।

এছাড়া, বিডি ফাইন্যান্সের ৪ কোটি ৮০ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ২ কোটি ৮২ লাখ ২০ হাজার টাকার, এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ২ কোটি ৬০ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলের ২ কোটি ২৪ লাখ ২১ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ২ কোটি টাকার, বিকন ফার্মার ১ কোটি ৮১ লাখ ৫১ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১ কোটি ৭৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ১ কোটি ৫১ লাখ ২০ হাজার টাকার, জেনেক্স ইনফোসিসের ১ কোটি ২৮ লাখ টাকার, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ১ কোটি ২৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১ কোটি ১৭ লাখ টাকার, মেঘনা লাইফের ১ কোটি ১৩ লাখ ১৬ হাজার টাকার, অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেনের ৯৯ লাখ টাকার, আমান ফিডের ৮৭ লাখ ৯২ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ব্যাংকের ৮৪ লাখ ৬০ হাজার টাকার, কেয়া কসমেটিকের ৮৪ লাখ টাকার, রেনাটার ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফার কেমিক্যালের ৬৮ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের ৫৪ লাখ ৬৯ হাজার টাকার, এডভেন্টের ৫০ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, যমুনা অয়েলের ৪৯ লাখ ৮৩ হাজার টাকার, প্যাসিফিক ডেনিমের ৪৮ লাখ টাকার, এইচআর টেক্সটাইলের ৪৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকার, প্রাইম ব্যাংকের ৪৪ লাখ ৩ হাজার টাকার, এএফসি এগ্রোর ৩৮ লাখ ১৩ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ট্রাস্ট ব্যাংকের ৩৬ লাখ ১০ হাজার টাকার, এমারেল্ড অয়েলের ৩৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার, এমবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৩৪ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৩২ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, ফর্চুন সুজের ৩১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ২৬ লাখ ৪ হাজার টাকার, লাফার্জ হোলসিমের ২০ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, সাফকো স্পিনিংয়ের ১৯ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, ঢাকা ডাইংয়ের ১৮ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ইনফরমেশন টেকনোলজির ১৬ লাখ ৬ হাজার টাকার, আলিফের ১৪ লাখ ৩২ হাজার টাকার, এস্কয়ার নিটিংয়ের ১৪ লাখ ২ হাজার টাকার, এক্সিম ব্যাংকের ১৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, একমি ল্যাবের ১৩ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ১২ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিড মিলের ১১ লাখ ৮ হাজার টাকার, নিউ লাইনের ১১ লাখ ৭ হাজার টাকার, আইপিডিসির ৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার, রানার অটোর ৭ লাখ ৭২ হাজার টাকার, এস আলমের ৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার, উত্তরা ফাইন্যান্সের ৭ লাখ ৩২ হাজার টাকার, বে-লিজিংয়ের ৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, রিলায়েন্স ফার্স্টের ৭ লাখ ৮ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফের ৬ লাখ ৭২ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ৬ লাখ ৮ হাজার টাকার, সিনো বাংলার ৬ লাখ টাকার, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১১ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।