করোনাযুদ্ধে একটি বড় হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে প্লাজমা থেরাপি। গুরুতর রোগীদের সুস্থ হয়ে ওঠা ত্বরান্বিত করার প্রমাণ মিলেছে এরই মধ্যে। কোভিডজয়ীরা প্লাজমাদানে এগিয়ে এসেছেন। তবে এখনও আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের অপেক্ষায় এ চিকিৎসা পদ্ধতি।
করোনা চিকিৎসায় শতভাগ কার্যকর ওষুধের দেখা এখনও পায়নি বিশ্ব। তবে কিছুটা হলেও আশার আলো দেখাচ্ছে প্লাজমা থেরাপি। বিশেষ করে মারাত্মক রোগীর ক্ষেত্রে মিলেছে বিস্ময়কর সাফল্য। সে পথে এখন হাঁটছে বাংলাদেশও। এরই মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি আনুষ্ঠানিকভাবে প্লাজমা সংগ্রহ শুরু করেছে। চিকিৎসক, সাংবাদিক, সেনা সদস্যসহ বেশ কয়েকজন কোভিডজয়ী প্লাজমা দান করেছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আনুষ্ঠানিক অনুমতি মিললেই প্লাজমা থেরাপি শুরু করবে ঢাকা মেডিকেল।