আফ্রিকার ১১টি দেশে বাংলাদেশের ওষুধ রপ্তানির পথ উন্মুক্ত হলো

বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডকে মর্যাদাপূর্ণ ‘গুড ম্যানুফ্যাকচারিং প্র্যাকটিস’ (জিএমপি) সনদ প্রদান করেছে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিশেষ বোর্ড ‘ডিরেক্টরেট অব ফার্মেসি অ্যান্ড মেডিসিন। উৎপাদন ক্ষেত্রে ভাল চর্চার জন্য স্কয়ার ফার্মাকে এ সনদ প্রদান করা হয়। সম্প্রতি রাজধানীতে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তপন চৌধুরীর হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে সনদপত্রটি তুলে দেন ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর বাংলাদেশ কনস্যুলেটের অনারারি কনসাল জিয়াউদ্দিন আদিল এবং অনারারি কনসাল নাজির আলম। এসময় স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের ইনডিপেনডেন্ট ডিরেক্টর ব্যারিস্টার সৈয়দ আফজাল হাসান উদ্দিন, ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটিং এ্যান্ড বিজনেস ডেভালপমেন্টের জেনারেল ম্যানেজার প্রসেনজিৎ চক্রবর্তীসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানিটি মর্যাদাপূর্ণ এ সনদটি পাওয়ার ফলে মধ্য আফ্রিকার ১১টি দেশে ওষুধ রপ্তানির পথ উন্মুক্ত হয়েছে। এ বিষয়ে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর বাংলাদেশ কনস্যুলেটর অনারারি কনসাল নাজির আলম বলেন, ‘বাংলাদেশ দীর্ঘদিন থেকেই বিশ্বের অনেক দেশে ওষুধ রপ্তানি করে আসলেও মধ্য আফ্রিকার দেশগুলোতে সেটা সম্ভব হচ্ছিল না।

ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর ‘ডিরেক্টরেট অব ফার্মাসি অ্যান্ড মেডিসিন’ এর কাছ থেকে বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানি ‘স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড’ মর্যাদাপূর্ণ এ‘জিএমপি’ সনদপত্রটি পাওয়ার ফলে সেই বাধাটা দূর হলো। এখন চাইলেই মধ্য আফ্রিকার ১১টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করা যাবে। কাজেই বাংলাদেশের জন্য এটি নিঃসন্দেহে বড় একটি অর্জন। তথ্যসূত্র – যুগান্তর।

আজকের বাজার/এ.এ