খাদ্যশস্যের ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স নবায়ন ৩০ জুনের মধ্যে

ঢাকা মহানগরের আওতাধীন চাল, চিনি, ভোজ্যতেল ও ডালসহ সকল খাদ্যশস্যের ব্যবসায়ীদের আগামী ৩০ জুনের মধ্যে তাদের লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে।

বুধবার (৯ মে) ঢাকা রেশনিংয়ের প্রধান নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের একটি বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা মহানগরের আওতাধীন খাদ্যশস্য, ধান, চাল, গম, গমজাত দ্রব্য, ভোজ্যতেল (সয়াবিন ও পামওয়েল), চিনি ও ডালের লাইসেন্স পাওয়া সব ব্যবসায়ী, আমদানিকারক ও ডিলারদের তাদের অনুকূলে ইস্যু করা খাদ্যশস্যের লাইসেন্সের মেয়াদ আগামী ৩০ জুন শেষ হবে। সেজন্য নতুন অর্থবছরে (২০১৮-১৯) লাইসেন্স নবায়নের জন্য ফি আগামী ৩০ জুনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়ে চালানের মূল কপি সংশ্লিষ্ট দফতরে দাখিলের অনুরোধ জানানো যাচ্ছে। চালান পাসকালে অবশ্যই লাইসেন্সের হালনাগাদ কপি দেখাতে হবে।

৩০ জুনের মধ্যে নবায়ন ফি জমা দিতে ব্যর্থ হলে ইস্যু করা লাইসেন্স আপনা-আপনি বাতিল হয়ে যাবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

এসব খাদ্যপণ্যের ক্ষেত্রে আমদানিকারকদের লাইসেন্স নবায়ন ফি ৫ হাজার টাকা, পাইকারি ব্যবসায়ী ও আড়তদারদের ২ হাজার ৫০০ টাকা, খুচরা ব্যবসায়ীদের ৫০০ টাকা, মেজর কমপ্যাক্ট ময়দা মিলের ১ হাজার ৫০০ টাকা, রোলার ময়দা কলের ৫০০ টাকা, আটা (চাক্কি) ৩০০ টাকা, ওএমএস ডিলারের (ট্রাক সেল/ফেয়ারপ্রাইস) ৫০০ টাকা।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, যেসব ব্যবসায়ী এখনও লাইসেন্স নেননি তাদের নতুন অর্থবছরের শুরুতে লাইসেন্স নিতে হবে।

লাইসেন্স নেওয়ার ক্ষেত্রে আমদানিকারকদের ফি ১০ হাজার টাকা, পাইকারি ব্যবসায়ী ও আড়তদারদের ৫ হাজার টাকা, খুচরা ব্যবসায়ীদের ১ হাজার টাকা, মেজর কমপ্যাক্ট ময়দা মিলের ৩ হাজার টাকা, রোলার ময়দা কলের ১ হাজার টাকা, আটা (চাক্কি) ৬০০ টাকা, ওএমএস ডিলারের (ট্রাক সেল/ফেয়ারপ্রাইস) ১ হাজার টাকা।

আজকের বাজার/একেএ