চালের সরবরাহ নিশ্চিত করতে আমদানির ক্ষেত্রে ঋণপত্র স্থাপনে এখন থেকে ব্যাংকগুলো কোনো মার্জিন ধার্য করতে পারবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে হাওর এলাকায় বন্যা, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অতিবৃষ্টিসহ অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে চালের স্বাভাবিক সরবরাহে বিঘ্ন ঘটছে। যার ফলে বাজারে অস্থিতিশীলতা দেখা যাচ্ছে। তাই চালের সরবরাহ নিশ্চিত করতে চাল আমদানিতে ব্যাংকগুলোকে শূন্য মার্জিনে ঋণপত্র স্থাপন করতে হবে।
সূত্র আরও জানায়, ধান, চার ব্যবসায়ী ও চাতাল মিল মালিকদের ঋণ পরিশোধ সময়সীমা পুনঃনির্ধারণ সংক্রান্ত ২০১০ সালের ২৯ ডিসেম্বর একটি সার্কুলার জারি হয়। ওই সার্কুলার অনুযায়ী ৩০ দিন অন্তর অন্তর আবশ্যিকভাবে পরিশোধ বা সমন্বয় করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। উক্ত নির্দেশনা যথাযথভাবে পরিপালন নিশ্চিত করার জন্য পুনরায় নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক সাইফুল ইসলাম অর্থসূচককে বলেন, শিগগির দেশের সকল তফসিলি ব্যাংকগুলোকে এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হবে। তবে শূন্য মার্জিনে এলসি খোলার নির্দেশনা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বহাল থাকবে।
আজকের বাজার:এলকে/এলকে/ ১৯ জুন ২০১৭