জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী বৈশ্বিক লক্ষ্যমাত্রা ও ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়নের এজেন্ডার সাথে সামঞ্জস্য রেখে শান্তিরক্ষা মিশনগুলোকে আরও পরিবেশবান্ধব প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি শান্তিরক্ষা মিশনগুলোকে আরও পরিবেশবান্ধব প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করা, উদ্ভাবনী পদ্ধতি গ্রহণ করা, আয়োজক দেশগুলোর জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ করা ও আলোচিত শান্তিরক্ষীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার আহ্বান জানান। এগুলো ২০৩০ সালের এজেন্ডার কাজের পরিপূরক।
রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী এই ক্ষেত্রে বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের অবদান সম্পর্কে ব্রিফিংকালে এই আহ্বান জানান। আজ এখানে প্রাপ্ত জাতিসংঘের এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়েছে।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল, জার্মানি, ইতালি, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র ও স্লোভেনিয়ার মিশনগুলোর সাথে যৌথভাবে গত ৩১ জানুয়ারি নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ‘জাতিসংঘের শান্তির পরিবেশগত প্রভাব- উচ্চাকাঙ্ক্ষা থেকে কর্ম’ শীর্ষক একটি পার্শ্ব অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
স্লোভেনিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধির সঞ্চালনায় এই অনুষ্ঠানের লক্ষ্য ছিল সচেতনতা বৃদ্ধি করা এবং পরিবেশগত প্রভাব হ্রাসে জাতিসংঘের শান্তি কার্যক্রমের অর্জন নিয়ে আলোচনা করা, এর পাশাপাশি নবায়নযোগ্য জ্বালানি রূপান্তরের সম্ভাব্য বিকল্পের অন্বেষণ করা।
এ সময় পরিচালন সহায়তা বিষয়ক আন্ডার-সেক্রেটারি-জেনারেল অতুল খারে এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর বিপুল সংখ্যক প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। (বাসস)