সংস্থাটি আশঙ্কা করছে, অর্থণৈতিক প্রণোদনার অংশ হিসেবে কর কমানোর ফলে দেশটিতে দফায় দফায় সুদের হার বাড়ালে তা মার্কিন অর্থনীতিতে উচ্চ ঋণের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলবে। তবে বর্তমান অবস্থাকে ২০০৮ এর মন্দা-পূর্ববর্তী সময়ের সঙ্গে তুলনা করতে নারাজ তারা।
সংস্থাটির প্রধান ক্রিস্টিন লাগার্দ তাই সম্প্রতি এ ব্যাপারে দেশটির নীতিনির্ধারকদের সতর্ক করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের পুনর্গঠনের দিকে নজর রাখছে আইএমএফ।
গেলো সপ্তাহে বড় অঙ্কের পুঁজি হারিয়েছে ওয়ালস্ট্রিট। এটি নিয়েও চিন্তিত সংস্থাটি। যদিও গত মাসে কর খাত পুনর্গঠনের পর আইএমএফ বলেছিলো, অর্থনীতিতে স্বল্পমেয়াদী হলেও এর প্রভাব রয়েছে।
চলতি বছর শেষে শূণ্য দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়াবে আড়াই শতাংশে।
আরএম/