এশিয়ার উৎপাদনশীলতা সংগঠন (এপিও)তার সদস্য দেশগুলোর শিল্প, কৃষি, জনসাধারণ এবং সার্বিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সেবা খাতে ডিজিটাল প্রযুক্তি গ্রহণের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এটি একটি কৌশলগত দূরদর্শীভিত্তিক পদ্ধতি এবং তাদের ভবিষ্যতের প্রস্তুতিমূলক দক্ষতা এবং জাতীয় উৎপাদনশীলতা কাঠামো উন্নয়নে সহায়তার জন্য অন্তর্ভুক্ত করছে।
এপিও’র প্রথম টেকসই উৎপাদনশীলতা সম্মেলনে মহাসচির ড.সান্থি কনক তানাপর্ন বলেন, অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের ফলে জলবায়ু পরিবর্তন থেকে খাদ্য, জ্বালানি, পানি, আর্থিক বাজার ও বৈশ্বিক অর্থনীতিতে ক্রমবর্ধমান সংকটের একাধিক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘এই পরিবর্তনের ফলে বিশ্বের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি ঘটেছে। পরিবর্তনের এই গল্পটি কেন্দ্রীয়ভাবে নতুন ধারণা, প্রযুক্তি এবং দক্ষতার আকারে উৎপাদনশীলতা হয়েছে। ভবিষ্যতে বৃদ্ধির মূল উপায় থাকবে উৎপাদনশীলতা।’
জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ব্যুরোর উপ মহাপরিচালক ড. মিনোরু মাসুজিমা তার উদ্বোধনী বক্তব্যে স্বীকার করেন যে, ইন্টারনেট, রোবোটিক্স এবং এআই উদ্ভাবনী ব্যবসা ও সেবা সৃষ্টির মাধ্যমে সামাজিক সমস্যা সমাধান করেছে।
এর মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও জানান তিনি।
আজকের বাজার/এমএইচ