ছাত্রলীগের সম্মেলনে কোনো প্রার্থীর নাম প্রস্তাব ও সমর্থনের প্রয়োজন নেই জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যোগ্যতার ভিত্তিতে পারিবারিক ব্যাকগ্রাউন্ড ও মেধা- এসব বিবেচনায় নিয়ে সিলেকশন পদ্ধতিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
সোমবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারী বাসভবন গণভবনে দলের নেতাদের সঙ্গে এক অনির্ধারিত সভায় তিনি এমন তথ্য জানান।
জানা গেছে, সভায় নেতাদের কাছ থেকে ছাত্রলীগের আসন্ন সম্মেলনের সর্বশেষ প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এবারের সম্মেলনে কোনো দ্বিতীয় পর্বও থাকবে না। নেতা বানানো হবে জীবনবৃত্তান্ত দেখে এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে।
আজকের সভায় উপস্থিত ছিলেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমানসহ আরো কয়েকজন সিনিয়র নেতা।
সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেন্দ্রীয় সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটি- সবক্ষেত্রে এবার সিলেকশন পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে।
উল্লেখ, আগামী ১১ ও ১২ মে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ইতোমধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে কিন্তু নেতা নির্বাচন এখনও আটকে আছে।
আজকেরবাজার/এস