শুরা কাউন্সিলের দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “(প্রস্তাবিত আইনটি) হয়রানির অপরাধের সঙ্গে লড়াই করা, প্রতিরোধ করা, অপরাধকারীদের শাস্তি দেওয়া ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা, সম্মান ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতা সুরক্ষায় ভুক্তভোগীকে নিরাপত্তা দেওয়ার লক্ষে ইসলামি আইন ও শরিয়া মোতাবেক প্রণীত হয়েছে।”
গত বছর সৌদি নারীদের গাড়ি চালানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল যা আগামী ২৪ জুন থেকে কার্যকর হবে। এই সিদ্ধান্তকে প্রগতিশীলতার পথে সৌদি আরবের যাত্রার প্রমাণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
কিন্তু চলতি মাসের প্রথমদিকে কর্তৃপক্ষ প্রায় এক ডজন নারী অধিকার আন্দোলনকারীকে গ্রেপ্তার করে। এসব আন্দোলনকারীরা গাড়ি চালানোর অধিকার ও পুরুষ অভিভাবকত্ব পদ্ধতির অবসান ঘটানোর দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন।
মঙ্গলবার জাতিসংঘ বন্দি ওই আন্দোলনকারীদের আটকাদেশ ও তাদের বর্তমান অবস্থান সর্ম্পকে তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের আইনী অধিকার নিশ্চিত করতে সৌদি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
আরজেড/