চিত্রনায়িকা পরীমণি গ্রেফতার হবেন তা ৪ মাস আগেই জেনেছিলেন নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী। একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে কিছু ম্যাসেজসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চয়নিকার ফোনে পাঠায় অজ্ঞাত ব্যক্তি। সেগুলো পরীমনিকে ফরওয়ার্ড করে তাকে বিষয়টি জানিয়েছিলেনও চয়নিকা।
জানা গেছে, খুদে বার্তা পাঠানো মোবাইল নম্বরটি ঘিরে তদন্ত চলছে। গোয়েন্দা পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে তাদেরকে মোবাইল নম্বর এবং ম্যাসেজগুলো দিয়েছেন পরীমনি। তবে পরীমনিকে গ্রেফতারের সিদ্ধান্তটি অনেক আগেই নেয়া। নানা কারণে বাস্তবায়নে দেরি হচ্ছিল।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রবি কোম্পানির সেই নম্বরটি হালিমা আক্তার নামে নিবন্ধিত। জাতীয় পরিচয়পত্রসুত্রে জানা গেছে তিনি কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার পশ্চিম পিপইয়াকান্দি গ্রামের বাসিন্দা।
গোয়েন্দা পুলিশের ধারণা, নম্বরটি হয়তো ভুয়া এনআইডি দিয়ে নিবন্ধিত অথবা এসএমএসদাতা নিজেকে সন্দেহের বাইরে রাখতে বাসার গৃহকর্মীর নম্বর ব্যবহার করেছেন। তথ্য-ডেইলি বাংলাদেশ
আজকের বাজার/আখনূর রহমান